অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয় - অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে নিম্ন আটিকেলটি পড়তে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয়
এই আর্টিকেলে আমরা আরো আলোচনা করছি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব। এছাড়া আরও আলোচনা করছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক কে সমন্ধে সেগুলো জানতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার অনুরোধ রইলো।

কয়টি প্রোডাক্ট নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয়


আপনি বিভন্ন কোম্পানি মাধ্যমে ওদের প্রোডাক্ট নিয়ে আফিলিটের মার্কেটিং করতে পারবেন আপনি আপনার পছন্দমত প্রোডাক্ট আপনার নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়ার তে ওই প্রোডাক্টের লিংক শেয়ার করে আপনি ওই লিংকের মাধ্যমে কেউ যদি কোন প্রোডাক্ট কিনে তাহলে সে প্রোডাক্টের পার্সেন্টেজ হিসাবে আপনি কমিশন পাবেন। 
বিশ্বস্ত এবং জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলিতে সাইন আপ করে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ শুরু করতে পারেন। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এফিলিট প্রোগ্রামের নাম দেওয়া হল সেইগুলোতে কাজ করে আপনি নিশ্চিন্তে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।
বাংলাদেশে জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  • Daraz Affiliate Program
  • ClickBank
  • Amazon Affiliate
  • CJ Affiliate
বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ShareASale
  • Rakuten
  • Shopify Affiliate Program

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি জনপ্রিয় এবং কার্যকর উপায় অনলাইনে আয় করার। এতে আপনি একটি কোম্পানির পণ্য আপনার লিঙ্কের মাধ্যমে বিক্রয় হলে কমিশন উপার্জন করতে পারবেন।
একটি পণ্য কি সবার জন্য? সব পণ্যের চাহিদা কি সবার কাছে সমান ভাবে থাকে? না। সবার সব পণ্যের সমান চাহিদা থাকে না। 
প্রতিটি মানুষের প্রয়োজন ভিন্ন। আমাদের বেশির ভাগ সেলারকেই যদি জিজ্ঞেসকরা হয় তার কাস্টমার কারা, দুঃখজনকভাবে বেশির ভাগেরই উত্তর হয়, "দেশের সব মানুষ "কিন্তু আসলেই কি সব মানুষ কাস্টমার হতে পারে? না পারে না। তাহলে টার্গেট কাস্টমার ব্যাপারটা কী?কাস্টমার বলতে আমরা সাধারণত বুঝি যিনি প্রোডাক্ট কিনেন। কিন্তু পটেনশিয়াল কাস্টমার বলতে সেই শ্রেণিকে বুঝায়, যাদের আপনার পণ্যটি কেনার আগ্রহ এবং সামর্থ্য দুইটাই আছে।

আপনি একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রচার করবেন। সেই প্রোডাক্টের জন্য একটি ট্র্যাকিং লিঙ্ক পাবেন।
যখন কেউ আপনার লিঙ্কের মাধ্যমে কিনবে, আপনি কমিশন পাবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়ে জানা প্রয়োজন


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য বেশ কয়েকটি বিষয়ে জানা প্রয়োজন। আইফোন কি সব ধরনের মানুষকে টার্গেট করে? অবশ্যই না, তারা সেই সব মানুষকে টার্গেট করেন যাদের আইফোন কেনার ইচ্ছে এবং সামর্থ্য দুইটাই আছে। ইয়াং এইজের অধিকাংশ ছেলে-মেয়েদেরই আইফোনের প্রতি একটা দুর্বলতা থাকে। 

তাদের কেনার আগ্রহ থাকে, কিন্তু তারপরও আইফোন তাদের পটেনশিয়াল কাস্টমার হিসেবে গণ্য করে না, কারণ তাদের কেনার সামর্থ্য নেই। যেহেতু তাদের কেনার সামর্থ্য নেই তাই তাদের টার্গেট করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা মানে পুরোটাই এক প্রকার লস। তাই তাদের পিছনেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন যাদের কাছ থেকে পণ্য সেল করে খরচ পণ্যের ক্রয় খরচ এবং লাভ তুলে আনতে পারবেন। 

এমনিভাবে আপনার প্রোডাক্টেরও কিছু টার্গেট কাস্টমার আছে। আপনি ১০ হাজার টাকা দামের শাড়ি বিক্রি করেন। তাহলে কি সব মহিলাই কী আপনার টার্গেট কাস্টমার হবে? কখনোই না, আপনার টার্গেট কাস্টমার হবে সেই সব শ্রেণির মহিলারা, যাদের এত দাম দিয়ে শাড়ি কেনার আগ্রহ এবং সামর্থ্য দুইটাই আছে। 
এখানে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হচ্ছে শুধু আগ্রহ থাকলেই হবে না, তার কেনার সামর্থ্যও থাকতে হবে। টার্গেট কাস্টমার খুঁজে বের করার ছোট্ট ছোট্ট কিছু ট্রিক্স আছে, যদি সেগুলো কাজে লাগাতে পারেন তাহলেই কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়। এবার আসুন দেখি কীভাবে আপনার পণ্যের টার্গেট কাস্টমার বের করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনি কী অফার করছেন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয়
আপনি কী অফার করছেন সেটা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। আপনার প্রোডাক্টটি কাদের জন্য, ছেলে না মেয়ে? যুবক না বয়স্ক? ব্যাচেলর না বিবাহিত? প্রতিটি প্রোডাক্ট নির্দিষ্ট একটা শ্রেণির মানুষের কাছেই বেশি গ্রহণযোগ্যতা থাকে। যেমন শাড়ির গ্রহণযোগ্যতা মহিলাদের মধ্যে বেশি। আবার কিছু শাড়ির গ্রহণযোগ্যতা অল্প বয়সের মেয়েদের মধ্যে, কিছু শাড়ি একটু বয়স্কদের মধ্যে বেশি গ্রহণযোগ্যতা থাকে। তাই আপনিই ভেবে দেখুন আপনার প্রোডাক্ট কাদের চাহিদার সাথে মিলছে।

কম্পিটিটর এনালাইসিসঃ টার্গেট কাস্টমার খুঁজে বের করার আরেকটি সহজ উপায় হচ্ছে কম্পিটিটর অ্যানালাইসিস করা। আপনার কম্পিটিটর কাদের টার্গেট করছে, কাদের কাছে পণ্য সেল করছে, তাদের পোস্টগুলোতে কোন ধরনের মানুষ বেশি অ্যানগেজমেন্ট হচ্ছে এসব একটু অ্যানালাইসিস করে নিলেই আপনার টার্গেট কাস্টমার সেট করা অনেক বেশি ইজি হয়ে যাবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয়


টার্গেট কাস্টমার খুঁজে বের করার আরেকটি সহজ উপায় হচ্ছে সার্ভে করা। বর্তমানে তো অনলাইনকে কাজে লাগিয়ে সার্ভে করা অনেক বেশি ইজি। আপনি প্রোডাক্ট সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন করে রেসপন্সগুলো অ্যানালাইসিস করে নিলেই বুঝে যাবেন কারা আপনার পটেনশিয়াল কাস্টমার। আপনি গুগল ফর্মের মাধ্যমে, পোস্টের কমেন্টস, মেসেজের মাধ্যমেও সার্ভে করতে পারেন।
আপনার বর্তমান কাস্টমার কারা, তারা কোন ক্যাটাগরির সেসব নিয়ে যদি একটু অ্যানালাইসিস করেন তো সেখান থেকেই আইডিয়া পেয়ে যাবেন আপনার টার্গেট কাস্টমার কারা হবে। এ ক্ষেত্রে আপনার পেইজের ইনসাইটসেই প্রচুর তথ্য পেয়ে যাবেন। এভাবে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পারসেন্ট কমিশন পাবেন। আপনি যত বেশি সেল করতে পারবেন তত বেশি পার্সেন্টেজ কমিশন পাবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয়
প্রতিটি শিল্প, ব্যবসা এবং পণ্য আলাদা হয়, শুধু এ পয়েন্টের আলোকে সব ব্যবসায়ের জন্য টার্গেট কাস্টমার খুঁজে পাওয়া সম্ভব না। বাজারের আকার, আয়তন ও বাজারের ব্যবসায়ের সুযোগ চিহ্নিত করার জন্য সহায়ক হিসাবে এই পয়েন্টগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্যবসায়ের শুরুতেই আপনার পণ্যের জন্য গ্রাহক কারা হবে তা নির্দিষ্ট করে ফেলা উচিত।
প্রকৃতপক্ষে আপনার গ্রাহক কারা তা নিয়ে জানার জন্য নিচের ৩টি বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
  • তাদের মনোভাব
  • বিশ্বাস এবং
  • পেইন পয়েন্ট।
নতুন উদ্যোক্তারা টার্গেট নির্দিষ্ট করে গ্রাহক সংখ্যা কমিয়ে ফেলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে স্বাছন্দ্যবোধ করেন না। তারা চান সমগ্র বাংলাদেশ বা পুরো শহরকে টার্গেট করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে। কিন্তু পণ্যের ধরন, মান এবং বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী যদি টার্গেট কাস্টমার ন্যারো করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের কাজ চালানো হয় তাহলে খরচ কমে যায় এবং সে সাথে সাথে বিক্রিও বাড়ে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটে আপনার প্রতিযোগিতা যাচাই করুন


আপনার প্রতিযোগীদের সম্পর্কে নিজেকে এই প্রশ্নগুলো জিজ্ঞাসা করুনঃ
  • আপনার প্রতিযোগীদের বাজারের অবস্থান কী?
  • গ্রাহকরা তাদের কাছ থেকে আসলে কী কিনছেন?
  • তাদের পণ্যের দাম কেমন?
  • পণ্যের দাম কি গ্রাহকরা স্বাছন্দ্যে দিতে রাজি?
  • আপনি অতিরিক্ত কিছু অফার দিলে তারা কি আরও অর্থ প্রদান করতে রাজি হবে?
  • গ্রাহকরা সোশ্যাল মিডিয়ায় কী বলছেন?
  • তারা কোন সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলো সর্বাধিক যোগাযোগ করছেন?
  • তাদের ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়ায় কী কী শেয়ার করছেন?
  • তাদের শখ কী?
  • তারা কীভাবে তাদের ব্যবসা এবং পণ্যগুলো উপস্থাপন করছেন?
  • পর্যালোচনাগুলো কি সুযোগ নিয়ে চিৎকার করছে?
  • আপনি কীভাবে দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত করতে পারবেন এবং তা সমাধান করতে পারবেন?
প্রতিযোগীদের সকল বিষয় বিবেচনা করে এবং বাজারে আপনার অফারের গ্রহণযোগ্যতা এবং প্রতিযোগিতা যাচাই-বাছাই করে আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টার্গেট কাস্টমার নির্ধারণ করতে পারবেন। নিজেস্ব গবেষণার প্রথমেই আপনি আপনার টার্গেট কাস্টমারের থেকে সরাসরি ডাটা সংগ্রহের কাজটা করতে পারেন। 
যদিও প্রাথমিক গবেষণা অন্যান্য সব গবেষণা থেকে ব্যয়বহুল। কিন্তু এ-পদ্ধতির গবেষণা দ্বারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টার্গেট কাস্টমারের চাহিদা বোঝা এবং সে অনুযায়ী পণ্যের যোগান দেওয়া, পণ্য উন্নয়নের কাজ করা এবং সমস্যা শনাক্ত করে তার সমাধান করা সহজ হয়।

কোন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়


নিম্নোক্ত উপায়ে আপনি প্রাথমিক জরিপের কাজটি করতে পারেন
জরিপফরম বিতরণ করুনঃ বিদ্যমান এবং সম্ভাব্য গ্রাহকদের মেইল, ই-মেইল বা সার্ভে মতো একটি ওয়েবভিত্তিক পরিষেবার মাধ্যমে জরিপফরম প্রেরণ করুন এবং তার থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।
সাক্ষাৎকার গ্রহণঃ আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টার্গেট কাস্টমারের সাথে কথা বলুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি ট্রেড শোতে একটি উচ্চ ট্র্যাফিক অঞ্চলে দাঁড়িয়ে উপস্থিতদের কিছু সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য নিম্নে প্রোডাক্ট নিয়ে মার্কেটিং করতে পারবেন যতবেশি সেল হবে তত বেশি আপনি কমিশন পাবেন।
  • ইলেকট্রনিকস (মোবাইল, ল্যাপটপ)
  • হেলথ ও ফিটনেস প্রোডাক্টস
  • সফটওয়্যার (VPN, এডিটিং টুলস)
  • অনলাইন কোর্স বা ই-বুক
  • জামাকাপড় ও গৃহস্থালী পণ্য
ফোকাস গ্রুপগুলো একত্রিত করুন প্রশ্নোত্তর সেশনের মাধ্যমে আপনি আপনার টার্গেট কাস্টমারের একটি গ্রুপ তৈরি করে নিতে পারেন। এছাড়াও আর নানাভাবে প্রাথমিক জরিপ করা যায়। যেমন-
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য যোগার করে মাঠ পর্যায় জরিপ চালিয়ে ছোট ছোট গেইমের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে।

ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়


আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামঃ
  • CJ Affiliate
  • ShareASale
  • Rakuten
উপরে আমরা জেনেছি কোন কোন উপায়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাস্টমার খুঁজে পাওয়া যায়। এবার জানব কীভাবে টার্গেট করতে হয়। কাস্টমার টার্গেট করার প্রথম গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টই হচ্ছে জেন্ডার সিলেক্ট করা। আপনার পণ্যটি কাদের জন্য? ছেলে না মেয়ে? ধরুন আপনি সেল করছেন শাড়ি, কিন্তু টার্গেট করে রাখলেন পুরুষদের। তাহলে নিশ্চয় আপনি আশানুরূপ ফল পাবেন না। হ্যাঁ, আমি এটা বলছি না যে পুরুষরা একদমই কিনবে না। তারাও অন্যদের জন্য কিনতে পারে বটে, কিন্তু শাড়ি তো সরাসরি মেয়েদের সাথে সম্পর্কযুক্ত।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি অনলাইন আয়ের পদ্ধতি যেখানে আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা প্রচার করেন। আপনার প্রদত্ত লিঙ্ক থেকে পণ্য বিক্রি হলে বা নির্দিষ্ট কার্যক্রম সম্পন্ন হলে কমিশন উপার্জন করেন। এটি বর্তমান সময়ে অনলাইনে আয়ের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। নির্দিষ্ট দর্শকদের জন্য মানসম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরি করুন। 
বেশি বিক্রয়ের জন্য আপনার নিসের চাহিদা বুঝুন। বিশ্বস্ততা তৈরি করুন কোনো ভুয়া বা অপ্রয়োজনীয় পণ্য প্রোমোট করবেন না। ধৈর্য ধরুন প্রথম দিকে ফলাফল পেতে সময় লাগতে পারে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি নির্ভরযোগ্য এবং বৈধ উপায় অনলাইনে আয় করার। সঠিক কৌশল অনুসরণ করে এটি থেকে দীর্ঘমেয়াদি আয় সম্ভব।

আশা করি আপনাদের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয় এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে জানাতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত এবং আপনাদের অনেক উপকার হবে। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে অবশ্য আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়ম মত ফলো করুন। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন